আর্কাইভ
লগইন
হোম
পাঁচ পানীয় ওজন কমানোর মহাঔষধ
পাঁচ পানীয় ওজন কমানোর মহাঔষধ
দ্য নিউজ ডেস্ক
April 24, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
চিনি শুধু নয়-দৈনন্দিন খাবারেও রয়েছে ক্যান্সারের ঝুঁকি
চিনি শুধু নয়-দৈনন্দিন খাবারেও রয়েছে ক্যান্সারের ঝুঁকি
23 ঘন্টা আগে
অনেকদিন ধরেই ক্যান্সারসহ নানা প্রাণঘাতী রোগের অন্যতম কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছে চিনি। যদিও অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ যে ক্ষতিকর, তা অস্বীকার করার উপায় নেই, তবুও সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে—স্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত অনেক সাধারণ খাবারও দীর্ঘমেয়াদে শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। তবে এটি কোনো খাবারকে দোষারোপ করার বিষয় নয়। বরং উদ্দেশ্য হচ্ছে সচেতনতা বাড়ানো। বিজ্ঞানীরা যখন ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধির পেছনের কারণগুলো গভীরভাবে অনুসন্ধান করছেন, তখন পরিষ্কার হয়ে উঠছে যে- নিয়মিত যেসব খাবার আমরা গ্রহণ করি, সেগুলোরই বড় ভূমিকা রয়েছে। গবেষণা বলছে, ক্যান্সার কোষ সত্যিই সাধারণ কোষের তুলনায় বেশি গ্লুকোজ গ্রহণ করে, তবে সম্পূর্ণ চিনি বাদ দিলেই ক্যান্সার থেমে যাবে-এমন ধারণার বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। গ্লুকোজ মানবদেহের সব কোষের জন্যই প্রয়োজনীয় শক্তির উৎস।
দ্রুত ওজন কমাতে মিষ্টি আলু খাবেন যে কারণে
দ্রুত ওজন কমাতে মিষ্টি আলু খাবেন যে কারণে
3 দিন আগে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, মেদ ঝরানো ও রোগা হওয়া নিয়ে আপনি দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, একরকম খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন, জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাচ্ছেন, তবু মুক্তি মিলছে না। আপনি এসবের ওপর ভর না করে একবার মিষ্টি আলুর ওপর ভরসা করতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যেমন রয়েছে, তেমনই এটিতে ক্যালোরির পরিমাণও খুবই কম রয়েছে।  আপনি মিষ্টি আলু খেয়ে অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখতে পারেন। ফলে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারবেন। যার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ধনেপাতা, জিরা ও গোলমরিচের মতো কিছু ভেষজ এবং মসলায় মিশিয়ে মিষ্টি আলু খেতে পারেন। এটি স্বাস্থ্যকর ও খুব সুস্বাদু খাবার। আর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে হজম প্রক্রিয়া উন্নত করা— সবই উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে এই  মিষ্টি আলুতে। শুধু নামে ‘আলু’ থাকলেও সাধারণ আলুর সঙ্গে তেমন কোনো মিল নেই পুষ্টিগুণের নিরিখে।
ভাতে আর্সেনিক:  বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা এশিয়ানদের জন্য
ভাতে আর্সেনিক: বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা এশিয়ানদের জন্য
4 দিন আগে
সহজপাচ্য খাবার প্রতিদিনের ভাতেই যদি বিষ মিশে, তাহলে ভাবুন কী ভয়াবহ বিপদ অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য! সম্প্রতি 'দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ' জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় জানা যায়, ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশ-সহ এশিয়ার বহু দেশের ধানজমিতে বিপজ্জনক মাত্রায় আর্সেনিক জমা হচ্ছে। ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে গবেষণা চালিয়ে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা অন্তত: ২৮ প্রকারের চাল পরীক্ষা করে আর্সেনিকের উপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞানী লুইস জ়িসকা ও তার সহকর্মীদের এই গবেষণা বলছে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাতাসে কার্বন-ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বাড়ছে। সেইসঙ্গে লাগামহীন কীটনাশক ব্যবহার এবং ভূগর্ভস্থ পানির উপর নির্ভরতা জমির মাটি এবং সেচের পানিকে বিষাক্ত করে তুলছে। এর কারণেই ধান ও চালের মধ্যেও প্রবেশ করছে আর্সেনিক। সিদ্ধ চালেই এই বিষের মাত্রা সবচেয়ে বেশি— আর আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় তো সিদ্ধ ভাতই প্রধান খাবারে অংশবিশেষ।