আর্কাইভ
লগইন
হোম
এনবিআরের আন্দোলনটা অর্থনৈতিক ক্ষতির উদ্দেশ্যেই করে সরকারবিরোধী রূপ নেয়: উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনটা অর্থনৈতিক ক্ষতির উদ্দেশ্যেই করে সরকারবিরোধী রূপ নেয়: উপদেষ্টা
দ্য নিউজ ডেস্ক
July 13, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফর: নতুন করে স্বপ্ন দেখছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফর: নতুন করে স্বপ্ন দেখছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা
8 ঘন্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন আগামিকাল সোমবার (১১ আগস্ট)। ইতোমধ্যে তার এ সফর নিয়ে প্রবাসীদের মধ্যে নতুন স্বপ্নের পারদ ক্রমেই বাড়ছে। অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের এ সফরের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা বাংলাদেশের অন্যতম শ্রমবাজারটি খুলতে পারে- এমন আশায় বুক বাঁধছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে সফরটি নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা। সফরে কী পেতে যাচ্ছে নতুন বাংলাদেশ? বন্ধ শ্রমবাজার কি আবার খুলবে? এমন নানা প্রশ্ন প্রবাসীদের মনে। মালয়েশিয়া প্রবাসী ব্যবসায়ী মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘দীর্ঘদিনের সাধারণ শ্রমিক ও শিক্ষিত শ্রেণির মানুষেরও আশা এবার যেন বন্ধ শ্রমবাজার খুলে যায়। তাহলে দেশ থেকে অনেক মানুষের মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থান হবে। সেই সঙ্গে প্রবাসী ১২ লাখ বাংলাদেশির অন্যান্য সমস্যারও সমাধান হবে।’
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো
3 দিন আগে
গত এক বছরের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের সবচেয়ে ভালো খবরটি এলো। সর্বশেষ মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩০.০৭ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৭ কোটি ৭৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। আর নিট রিজার্ভ বা আইএমএফের হিসাবায়ন পদ্ধতি অনুসারে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫.০৫ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৫০৫ কোটি ৭৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার। গতকাল বুধবার (০৬ আগস্ট) এসব তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বাদ দিয়ে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়। তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, তা হ‌লো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ। এই তথ্য আনুষ্ঠানিক প্রকাশ ক‌রে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়। বর্তমান ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০ বিলিয়ন ডলারে।