আর্কাইভ
লগইন
হোম
ভিটামিন-ডি’র অভাব: যেসব বিপদ ডেকে আনছে নীরবে
ভিটামিন-ডি’র অভাব: যেসব বিপদ ডেকে আনছে নীরবে
দ্য নিউজ ডেস্ক
July 03, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
ডায়াবেটিস রোগীদের যে দুই মাছ থেকে দূরে থাকতে হবে
ডায়াবেটিস রোগীদের যে দুই মাছ থেকে দূরে থাকতে হবে
14 ঘন্টা আগে
আমরা যারা ডায়াবেটিস রোগী তারাই সাধারণত প্রথমেই মিষ্টি থেকে দূরে থাকি। মিষ্টি খাওয়া নিষেধ, মিষ্টি খাওয়া যাবে না। কারণ চিকিৎসকদের কঠোর নিষেধ এবং তারা প্রথমেই চিনি থেকে দূরে থাকতে বলেন। কিন্তু শুধু চিনিতে কেন, কিছু কিছু ফলও চিনির মতো মিষ্টি স্বাদের হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সেসব ফলও খেতে নিষেধ করেন চিকিৎসকরা। তবে শুধু চিনি নয়; এই তালিকায় যুক্ত আছে কিছু মাছও। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, একজন ডায়াবেটিস রোগীর স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করা উচিত। সঠিক জীবনধারা অনুসরণ করে স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই সহজ হয়।
আপেল সাইডার ও আপেল জুস, এদের মধ্যে পার্থক্য কী?
আপেল সাইডার ও আপেল জুস, এদের মধ্যে পার্থক্য কী?
2 দিন আগে
দেশের সুপারশপ বা বাজারে ইদানিং অনেক নতুন রঙিন পানীয়ের দেখা যায়। যাকে বলে আপেল সাইডার। দেখতে গাঢ় সোনালি, সামান্য ঘোলা আর সুগন্ধি এই পানীয় আমাদের দেশে এখন আর নতুন নয়। তবে অনেকেই জানেন না, অ্যাপল সাইডার আর আপেলের জুস এক নয়। আবার ‘হার্ড সাইডার’ এবং আপেল  সাইডার-ও আলাদা। আপেল সাইডার আসলে কী, কীভাবে তৈরি হয়, আপেলের জুস থেকে এর পার্থক্য কোথায়, ‘হার্ড সাইডার’ কেমন, এবং এই সাইডার গরমে না ঠাণ্ডায় খাওয়া ভালো? এ বিষয়গুলো না জেনেই অনেকে ৩ ধরনের পানীয় খাদ্যতালিকায় যোগ করেন। এতে কি স্বাস্থ্যক্ষতি আছে? আপেল সাইডার কী? আপেল সাইডার হচ্ছে তাজা আপেল চিপে তৈরি করা এক ধরনের পানীয়। এটি সাধারণত ঘোলা এবং গাঢ় রংয়ের হয়, কারণ এটি ছেঁকে পরিষ্কার করা হয় না। এই তথ্য জানিয়ে রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে খাদ্য-বিষয়ক মার্কিন লেখক মেলিসা ক্রাভিজ হফনার আরও বলেন, আপেল খোসা ছাড়ানো ও ফালি করার পর যেভাবে রং বদলে যায়, সাইডারেও এমনটা ঘটে অক্সিডেইশনের কারণে। অনেকে এটিকে ঝাঁজালো ও খাঁটি স্বাদের জন্য পছন্দ করেন। এটি তৈরি করা হয় কাঁচা আপেল চিপে। কিছু ক্ষেত্রে এটি পাস্তুরিত করা হয়, অর্থাৎ নিরাপদে পান করার জন্য জীবাণুমুক্ত করা হয়। তবে মার্কিন কৃষি বিভাগ (ইউএসডিএ) অ্যাপল সাইডার বা আপেলের জুস— কোনোটির ক্ষেত্রেই বাধ্যতামূলক পাস্তুরিত করার নিয়ম দেয়নি।
ধনেপাতা খাওয়া উচিত নয় যাদের
ধনেপাতা খাওয়া উচিত নয় যাদের
3 দিন আগে
কোরিয়েন্ড্রাম সেটিভা ধনেপাতার বৈজ্ঞানিক নাম। ধনেপাতা সারাবছর পাওয়া গেলেও শীতের ধনেপাতার আলাদা স্বাদ রয়েছে। রান্নায় ধনেপাতা আলাদা স্বাদ এবং সুগন্ধ বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে এটি শুধু খাবারের রং ও স্বাদ উন্নত করে না, এতে থাকা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এ পাতার আবার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। অতিরিক্ত ধনেপাতা খেলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে। যাদের নিম্ন রক্তচাপ, ত্বকের সংবেদনশীলতা, অ্যালার্জির সমস্যা ও গর্ভবতীদের ধনেপাতা খাওয়া ঠিক না। অতিরিক্ত ধনেপাতা খেলে ভ্রূণের বা বাচ্চার শরীরের বেশ ক্ষতি হতে পারে।