আর্কাইভ
লগইন
হোম
ব্ল্যাক কফি পানে ১০ মহা উপকার
ব্ল্যাক কফি পানে ১০ মহা উপকার
দ্য নিউজ ডেস্ক
June 28, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
ওজন কমাতে কোনটি বেশি কার্যকর, কলা না পেঁপে?
ওজন কমাতে কোনটি বেশি কার্যকর, কলা না পেঁপে?
2 ঘন্টা আগে
মানবদেহে পেঁপে হজম শক্তি বাড়ায় ও মেদ ঝরায়, আর কলা শক্তি জোগায় ও ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। দুই ফলের পুষ্টিগুণ এবং ওজন কমানোর কার্যকারিতা অনেক। এখন প্রশ্ন হলোঃ ওজন কমাতে কোনটি বেশি উপকারী— পেঁপে না কলা? চলুন জেনে নেওয়া যাক কোনটির উপকারিতা কেমন- যদি আপনার মনে প্রশ্ন জাগে, দ্রুত পেটের চর্বি কমানোর জন্য পেঁপে খাবেন না কি কলা? আর ওজন কমিয়ে সবাই চায় নিজেকে ফিট ও অ্যাকটিভ রাখতে। এর জন্য অনেকেই নিজের ডায়েটে নানা পরিবর্তন করে থাকেন। বিশেষ করে ফল খাওয়া তাদের মধ্যে সাধারণ অভ্যাস, যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন। আর পেঁপে ও কলার গুণাগুণ এবং ওজন কমাতে কার কতটুকু ভূমিকা রয়েছে জেনে নিন।
বাইকের রিজার্ভ ট্যাংকে কত লিটার জ্বালানি থাকে?
বাইকের রিজার্ভ ট্যাংকে কত লিটার জ্বালানি থাকে?
1 দিন আগে
প্রতিটি বাইক বা মোটরসাইকেলের জ্বালানি ট্যাংকের একটি নির্দিষ্ট অংশ ‘রিজার্ভ’ হিসাবে সংরক্ষিত থাকে। মূল ট্যাংকের জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে এ রিজার্ভ অংশের জ্বালানির সাহায্যে বাইক আরও কিছু দূর চালানো সম্ভব হয়, যা চালককে নিকটস্থ ফুয়েল স্টেশনে পৌঁছাতে সহায়তা করে। বাইকের ধরন ও মডেলভেদে রিজার্ভে থাকা জ্বালানির পরিমাণ ভিন্ন হয়ে থাকে। সাধারণত: এইসব মাত্রাগুলো দেখা যায়- ১০০-১২৫ সিসি বাইক: প্রায় ১.০ থেকে ১.৫ লিটার, ১৫০-২০০ সিসি বাইক: প্রায় ১.৫ থেকে ২.০ লিটার, ২০০ সিসির ওপরের বাইক: প্রায় ২.০ লিটার বা তার কিছু বেশি। এছাড়াও আধুনিক কিছু বাইকে ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইঞ্জেকশন (EFI) প্রযুক্তি ব্যবহৃত হওয়ায় সেখানে আলাদা করে রিজার্ভ সিস্টেম থাকে না।
বাচ্চার মুখে রুচি ফেরাতে যা করবেন
বাচ্চার মুখে রুচি ফেরাতে যা করবেন
5 দিন আগে
এই চলতি মৌসুমে কখনো ঠান্ডা, আবার ভ্যাপসা গরম। আবহাওয়ার এ খেলায় শিশুদের জ্বর, সর্দি-কাশি লেগেই আছে। এ সময়ে অধিকাংশ শিশু খেতে চায় না, তার ওপরে অসুস্থতার কারণে খাবারে অরুচি হয়। কিন্তু খেতে না পারলে পুষ্টিহীন শরীর রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তিও পায় না। তাই শিশু সন্তানের খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। এদিকে পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, ২ থেকে ৩ বছরের শিশুকে প্রতিদিন ১০৫০ ক্যালরি লাগে। আবার ৪ থেকে ৬ বছরের শিশুর প্রতিদিন ১২৫০ ক্যালরি প্রয়োজন। এ বয়সের শিশুর স্বাভাবিক ওজন ১৬ থেকে ২০ কেজি। আর ৩ বছরের নিচে হলে শিশুর স্বাভাবিক ওজন ১২ থেকে ১৪ কেজি। শিশুর ওজনের চেয়ে কম হলে, পুষ্টিগুণের সঙ্গে এমন খাবার দিতে হবে, যা ওজনও বাড়াতে সাহায্য করবে। অর্ধেক ডিম, ২৫ গ্রাম মাছ ও ২০০ মিলিলিটার দুধ খেলেই দেড় থেকে ৩ বছরের বাচ্চা প্রোটিন পেতে পারে। কিন্তু অসুখের পর-পরই মুখের রুচি ফেরাতে খাবারের তালিকায় পরিবর্তন আনতে হবে।