আর্কাইভ
লগইন
হোম
এবার দেশ ছাড়লেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি!
এবার দেশ ছাড়লেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি!
দ্য নিউজ ডেস্ক
June 21, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
জোভান যে কারণে অভিনয় থেকে বিরতি নিলেন
জোভান যে কারণে অভিনয় থেকে বিরতি নিলেন
8 ঘন্টা আগে
দেশের ছোটপর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেতা ফারহান আহমেদ জোভান। নতুন নতুন কাজ নিয়ে যেনো দম ফেলার সময় নেই তার। ব্যস্ততার কারণে পরিবারকে সেভাবে সময় দিতে পারেননি। তাই এবার অভিনয় থেকে দুই মাসের বিরতি নিচ্ছেন অভিনেতা। এই প্রসঙ্গে জোভান বলেন, গত কয়েক মাস ব্যাক টু ব্যাক কাজ হওয়ায় অনেক ব্যস্ততার মধ্যে ছিলাম। এখন মনে হচ্ছে, দুই মাস বিশ্রাম নেব। পুরো সময় পরিবারের সঙ্গে থাকবো। বন্ধুবান্ধব অনেকের অভিযোগ থাকে, আমাকে পাওয়া যায় না। তাদের সঙ্গে সময় কাটাবো। নিজের মতো করেও থাকা দরকার। যে কারণে এ বিরতি। এছাড়া বেশ কয়েকজন নির্মাতার সঙ্গে কথা হচ্ছে তার। যে গল্পগুলো ভালো লাগবে, সেগুলো নিয়েই আগস্টে কাজ শুরু করবেন বলে জানিয়েছেন জোভান।
সারাজীবন সৌদি আরবে থাকতে চান ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
সারাজীবন সৌদি আরবে থাকতে চান ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
10 ঘন্টা আগে
সম্প্রতি শোনা যাচ্ছিল যুক্তরাষ্ট্রের কথা, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর গন্তব্যের তালিকায় এসেছিল ইউরোপও। কয়েকটি লাতিন দেশের নামও জড়িয়েছিল। কিন্তু সিআর সেভেন পুরোনো ডেরাতেই থিতু হয়েছেন। সৌদি আরবে আরও দুই বছর থাকবেন। পর্তুগিজ তারকার ইচ্ছে সারাজীবন সৌদিতেই কাটিয়ে দেওয়ার। সৌদি ক্লাব আল নাসরের সঙ্গে চুক্তি করার পর রোনালদো লম্বা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। ক্লাবের ইউটিউবে প্রকাশিত সেই ভিডিওতে নিজের পরিকল্পনা শুনিয়েছেন, বলেছেন আশা এবং ট্রফি জয়ের স্বপ্নের কথা। একই সঙ্গে সৌদি না ছাড়ার কথাও বলেছেন। সৌদি আরবকে শান্তির দেশ হিসেবে বর্ণনা করে রোনালদো বলেন, ‘এটি এমন একটি দেশ, যেখানে আমি ও আমার পরিবার নিজেদের বাড়ির মতো অনুভব করি।’ সিআর সেভেন যোগ করেন, ‘আমার পরিবার সবসময় আমার সিদ্ধান্তের পাশে থাকে, সম্মান করে। আমরা সৌদি আরবে খুবই সুখে আছি। মানুষ আমাদের অনেক ভালোবাসা ও আন্তরিকতার সঙ্গে গ্রহণ করেছে। এ কারণেই আমরা আমাদের জীবন এখানেই কাটাতে চাই।‘
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ নিয়ে যা বলছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ নিয়ে যা বলছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর
12 ঘন্টা আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। সেই টেলিফোন আলাপে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করা ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা জোরদারে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে। খবর বিবিসির। গতকাল সোমবার (৩০ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও টেলিফোন করেন বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।