আর্কাইভ
লগইন
হোম
ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর রোগীর হামলার অভিযোগ
ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর রোগীর হামলার অভিযোগ
দ্য নিউজ ডেস্ক
June 28, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
বাংলাদেশে করোনার নতুন ঢেউ, জুন মাসে ২২ জনের মৃত্যু
বাংলাদেশে করোনার নতুন ঢেউ, জুন মাসে ২২ জনের মৃত্যু
8 ঘন্টা আগে
২০২০ সালে অর্থ্যাৎ পাঁচ বছর আগে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনা ভাইরাস ফের নতুন রূপে ফিরে আসছে। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশেও বেড়েছে করোনা সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনার নতুন একটি ঢেউয়ের মুখে রয়েছে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি) পরিচালিত সর্বশেষ কোভিড-১৯ সার্ভিলেন্স ‘ন্যাশনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা সার্ভিলেন্স ও পিএইচওসি’ বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলতি বছরের মে থেকে দেশে করোনা সংক্রমণের হার উল্লেখযোগ্য হারে বাড়তে শুরু করেছে। জুন মাসে ১,৪০৯ জন সম্ভাব্য কোভিড-১৯ রোগীর নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ১৩৪ জন পজিটিভ শনাক্ত হন, যা পরীক্ষার ৯.৫১ শতাংশ। এটি ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের মে সময়কালে সর্বোচ্চ হার। এর পূর্বে বিগত ২০২৩ সালের মে-আগস্ট এবং ২০২৪ সালের জানুয়ারি-আগস্টে সংক্রমণের হার ছিল ১.৫ শতাংশের বেশি।
বিলাইছড়ি ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবায় মাত্র ২ জন ডাক্তার
বিলাইছড়ি ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবায় মাত্র ২ জন ডাক্তার
5 দিন আগে
পার্বত্য জেলা রাঙামাটির দুর্গম ও সীমান্তবর্তী বিলাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসক, নার্স ও জনবল সংকটসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত। ৫০ শয্যাবিশিষ্ট এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মাত্র দুইজন চিকিৎসক দিয়ে চলছে চিকিৎসা কার্যক্রম। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে রয়েছে মাত্র ৪ জন নার্স, ১ জন টেকনিশিয়ান, ২ জন পরিষ্কার-পরিছন্নতাকর্মী। চিকিৎসকসহ জনবল সংকটের কারণে উপজেলার সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। জানা যায়, ১৯৮৩ সালে ১০ শয্যাবিশিষ্ট বিলাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি যাত্রা শুরু করে। প্রথমে ভবনটি ছিল টিনশেড। পরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যায় উন্নতি করা হয়েছিল। বিগত ২০১৮ সালে নতুন ৩ তলা ভবন নির্মাণের পর হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নতি করা হয়েছে। ৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এই উপজেলায় ৩০ হাজার মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা হচ্ছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। অথচ স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সটি চিকিৎসক, জনবল সংকট ও অন্য অনেক সমস্যার কারণে এখন নিজেই অসুস্থ।
যেভাবে ফ্যাটি লিভারকে হার মানালেন হৃতিকের বোন সুনয়না!
যেভাবে ফ্যাটি লিভারকে হার মানালেন হৃতিকের বোন সুনয়না!
6 দিন আগে
বলিউড অভিনেতা হৃতিক রোশনের বোন সুনয়না ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার পর প্রায় এক বছর নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। তিনি বলেন, ভাজাপোড়া খাওয়া বন্ধ করে সুষম আহার করতেন। সুস্থ জীবনযাপন করতেন। কিন্তু তারপরও দেখা যায় তিনি ভালো নেই। সুনয়ন বলেন, আমি ভুলেই গিয়েছিলাম যে, আমার ফ্যাটি লিভার হয়েছে। এক বছর পর নতুন করে রক্ত পরীক্ষা করি। ভয়ে ভয়ে ছিলাম। কিন্তু চিকিৎসক জানান, পরীক্ষার ফলাফল ভালো এসেছে। তিনি বলেন, শুনে কেঁদে ফেলেছিলাম। মনে হয়েছিল- এটি আমার জীবনের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে সফল হতে গেলে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে। নিজের সফলতার গল্প শোনালেন হৃতিক রোশনের বোন সুনয়না রোশন। জীবনের ব্যস্ততা যত বাড়ছে, ততই ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নেপথ্যে রয়েছে অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ফ্যাটি লিভারকে নির্মূল করা সম্ভব। সুনয়না রোশন অনেক দিন ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেছেন যে, এখন আর তার ফ্যাটি লিভারের সমস্যা নেই।